১৯০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শুরুতেই হোঁচট খায়। ইনিংসের প্রথম ওভারেই বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ ব্রেকথ্রু এনে দেন। দ্বিতীয় বলেই ব্রান্ডন কিংকে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন তিনি। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি কিং। সিরিজের সব ম্যাচেই কিংকে শিকার করেছেন তাসকিন।
খেলার প্রথম ওভার শেষ হতে না হতেই বৃষ্টির কারণে খেলা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়। তবে মিনিট বিশেক পর পুনরায় খেলা শুরু হলে দ্বিতীয় ওভারে স্পিন আক্রমণে আনে বাংলাদেশ। শেখ মেহেদি তার প্রথম ওভারেই উইকেটের দেখা পান। জাস্টিন গ্রিভস লং অনে ছক্কা মারতে গিয়ে বদলি ফিল্ডার আফিফ হোসেনের হাতে ধরা পড়েন। মাত্র ৭ রান তুলতেই ২ উইকেট হারায় উইন্ডিজ।
মাঝের ওভারে উইন্ডিজের পতন:
নিকোলাস পুরাণ ও জনসন চার্লস জুটি গড়ার চেষ্টা করলেও পুরাণ বেশি সময় টিকতে পারেননি। শেখ মেহেদির অফ স্টাম্পের বাইরে থেকে ভেতরে ঢোকা বলে বোল্ড হন তিনি। ১০ বলে ১৫ রান করে ফেরেন সাজঘরে।
পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে নামা রোস্টন চেইস কোনো রান না করেই হাসান মাহমুদের বলে মেহেদির হাতে ক্যাচ দেন। এক প্রান্ত আগলে রাখা জনসন চার্লস রান আউট হয়ে ফিরেন। তার ব্যাট থেকে আসে ১৮ বলে ২৩ রান।
৭ ওভারে সংগ্রহ:
৭ ওভার শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেট হারিয়ে ৪৭ রান। জয়ের জন্য তাদের এখনো ৭৮ বলে প্রয়োজন ১৪৩ রান। বাংলাদেশি বোলারদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে চাপে রয়েছে সফরকারীরা।
(নাজমুল হাসান, সিরাজগঞ্জ, 01629678252)